বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক ছাত্র অধিকার সংগঠনের ১১ দফা দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন তুলে ধরেন। মহামান্য হাইকোর্টের রায়ের প্রতি পরিপূর্ণ সম্মান প্রদর্শন পূর্বক ডাক্তার লেখার মৌলিক অধিকার ও রায়ের পর্যবেক্ষণে হোমিওপ্যাথির জন্য আলাদা মন্ত্রণালয় গঠনের কথা বলা হয়েছে তা আমার অতি দ্রুত বাস্তবায়ন চাই, ডিএইচএমএস কনডেন্স কোর্স চালু করা ও উচ্চ শিক্ষার পথ প্রশস্ত করা, ডিএইচএমএস কোর্সের মান নিশ্চিত করতে হবে, ডিএইচএমএস ডাক্তারদের সরকারি চাকরির ব্যবস্থা করা ও বিএইচএমএস ডাক্তারদের চাকরির সুযোগ বর্ধিত করা, হোমিওপ্যাথির জন্য কল্যাণকর হোমিওপ্যাথিক আইন প্রতিষ্ঠা করা, বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক কাউন্সিল প্রতিষ্ঠা করা, দেশের প্রত্যেকটা সরকারি হাসপাতালে হোমিওপ্যাথির আলাদা ইউনিট তৈরি করা এবং সরকারিভাবে হোমিওপ্যাথিক হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করা, হোমিওপ্যাথিক ইউনিভার্সিটি প্রতিষ্ঠা করা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো প্রত্যেকটা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে হোমিওপ্যাতিক বিএইচএমএস কোর্স ও মেডিকেল ইউনিট চালু করা, হোমিওপ্যাথিক কলেজগুলোর শিক্ষকদের গুণগতমান বৃদ্ধি, ডিএইচএমএস ভর্তি পরীক্ষা চালু করা, ন্যূনতম থ্রী পয়েন্ট জিপিএ ও কলেজগুলোতে মেডিকেল শিক্ষার উপকরণ বৃদ্ধি করা, সরকারিভাবে হোমিওপ্যাথিক গবেষণাগার প্রতিষ্ঠা করা, স্বাস্থ্য থাকের ৪৫% বাজেট হোমিওপ্যাথির জন্য বরাদ্দ করা।