1. [email protected] : editor :
  2. [email protected] : facfltd :
  3. [email protected] : FagTrEwL :
  4. [email protected] : newseditor :
হযরত বাকুশাহ হকার্স মার্কেট সমবায় সমিতি লিঃ সাবেক কার্য্যকরি পরিষদদ্বয়ের বিরুদ্ধে ব্যাপক দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ - news ATV
সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫, ০৪:৫৫ পূর্বাহ্ন

হযরত বাকুশাহ হকার্স মার্কেট সমবায় সমিতি লিঃ সাবেক কার্য্যকরি পরিষদদ্বয়ের বিরুদ্ধে ব্যাপক দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ

রিপোর্টার নাম
  • আপডেট সময় : রবিবার, ২ জানুয়ারী, ২০২২
  • ২৯৯ Time View

হযরত বাকুশাহ হকার্স মার্কেট সমিতির সাবেক ও চলমান সভাপতি আব্দুল আউয়াল মজুমদার ও সাধারণ সম্পাদক দাউদউল্লা হিল মজিদ সহ কার্য্যকরি পরিষদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়। হযরত বাকুশাহ হকার্স মার্কেট সমবায় সমিতির ২০১৭ সালে নির্বাচন হয়েছিল। যদিও ৩ বছরের জন্য সাবেক কমিটি নির্বাচিত হয়েছিলেন। বাস্তবে দেখা যায় ৩ বছর অতিক্রম করে ৫ বছর পর্যন্ত সাবেক কমিটি বহাল তবিয়েত থাকার পরও কোন নির্বাচন দেওয়া হয়নি। যাহা সমিতি এবং সমবায় অধিদপ্তরের আইন বহির্ভূত। কথা প্রতি বছর অন্তত একটি করে কার্য্যকরি কমিটির সাধারণ সভা আহ্বান করার কথা থাকলেও ২০১৭ সাল থেকে ২০২১ পর্যন্ত কোন সাধারণ সভা তারা করেনি। তবে ৪ঠা মার্চ ২০১৭ সালে একটি সাধারণ সভার আয়োজন করা হয়েছিল।
বিশেষ করে সাবেক কার্য্যকরি পরিষদদ্বয়ের দুর্নীতির মধ্যে দেখা যায় এফ.ডি.আর থেকে ১ কোটি আশি লক্ষ টাকা উত্তোলন করে নির্বাচনীয় প্রচারে ব্যবহার করেছে। মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনগুলো ডেভলপার করার কথা থাকলে সদ্য বিদায়ী কার্য্যকরি পরিষদ ডেভলপারকে খুমিশ করার জন্য সমিতির ব্যাংক হিসাব থেকে ৩৬ লক্ষ টাকা উত্তোলন করে (যাহার চেক নং ২৪১৬৫২৬) যাহা তাদের ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করেছে। ভাগ ভাটোয়ারা নিয়ে দ্বন্ধের জেরে সদ্য বিদায়ী সভাপতি তার কেবিনেটের সদস্যদের উকিল নোটিশ করেছে। ফলে সদস্যদের তীব্র প্রতিবাদের কারণে সদ্য বিদায়ী সভাপতি আত্মসাৎ করা টাকার (আংশিক) একটি চেক এডহক কমিটির কাছে জমা দিয়েছে, যাহার তারিখ: ৩০-০৩-২০২১। এর মাধ্যমে নির্বাচনে বৈধতা পাওয়ার চেষ্টা করছেন। সমিতির বিভিন্ন অনিয়ম দূর্নীতির আরও দেখা যায় জমিন লিজ নেওয়া বাবদ সদস্য থেকে এককালীন রশিদের মাধ্যমে টাকা নেওয়া হয়েছি ২২০০×১,২৫,০০০ = ২৭,৫০,০০,০০০/= সাতাশ কোটি পঞ্চাশ লক্ষ টাকা এবং রশিদ ছাড়া নেওয়া হয়েছিল ২২০০×২০,০০০ = ৪,৪০,০০,০০০/- চার কোটি চল্লিশ লক্ষ টাকা। সমিতির এক হিসাব বিবরণীতে দেখা যায় ২০১১ সালে ২০০শত সদস্য বাড়ানো হয় আবার ২০১১ সালে ৩৭০ সদস্য বহিষ্কার দেখানো হয়। সর্বমোট ৫৭০ জন সদস্যে বিক্রয় বাজার মূল্য ২২ কোটি ৮০ লক্ষ টাকা। সদস্যদের প্রশ্ন এমইউ চুক্তির ৩ কোটি টাকার লভ্যাংশের হিসাব মোতাবেক কত টাকা তার কোন হিসাব দেওয়া হয়নি কেন? এফ ডি আর হইতে লভ্যাংশ পাওয়ার হিসাব মোতাবেক কত টাকা তার কোন হিসাব দেয়নি কেন? সম্পূরক চুক্তিমোতাবেক সাইনিং মানির ২২ কোটি টাকার উল্লেখিত ৩টি চেক যাহার নাম্বার (১) চেক নাম্বার- ৬৯৬১৯২৮, (২) চেক নাম্বার- ৬৯৬১৯২৯, (৩) চেক নাম্বার- ৬৯৬১৯৩০ টাকার চেকগুলি একাউন্টে কেন জমা হলো না তাহার হিসাব। সদস্যদের সাইনিং মানি থেকে কর্তনকৃত এককালীন চাঁদা নেওয়া ৩৬০০/- টাকা করে কত জন সদস্য থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে তাহার হিসাব। যদি ২২শত সদস্যে হিসাব করা হয় ২২০০×৩৬০০ = ৭৯,২০,০০০/- (উনআশি লক্ষ বিশ হাজার) টাকা। সাইনিং মানির টাকা কতজন সদস্য নিয়েছে এবং বাকী কতজন নেয় নাই উক্ত বকেয়া টাকাগুলি ব্যাংক একাউন্টে জমা আছে কিনা তাহার ব্যাংক এস্টেটমেন্ট। বিদ্যুৎ বিলের পূর্বের ও বর্তমানের পূণার্ঙ্গ হিসাব না দিয়ে এটা কেন গোপন রাখা হলো? নাকি আদৌ কোন বিল না দিয়ে সমিতিকে দেনাদার করে রাখা হয়েছে। সদস্যদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় ও বকেয়া হিসাব ২২০০×৮৪ = ১৮৪৮০০×১০০= ১,৮৪,৮০,০০০/- (এক কোটি চুরাশি লক্ষ আশি হাজার) টাকা। গত ৬ বছরের সদস্যের নাম পরিবর্তন ফির হিসাব। আনুমানিক যেমন ৬০০×২০০০০ = ১,২০,০০,০০০/- টাকার পূর্ণ হিসাব বিবরণী। সমিতির পূর্ব হতে বর্তমান পর্যন্ত কয়টি একাউন্ট ছিল এবং কোন কোন ব্যাংকে তাহার সঠিক হিসাব।
উপরোল্লিখিত বিষয়গুলো উপর বিশ্লেষণ করে তাহার আনুমানিক হিসাব
লিজ নেওয়া রশিদের মাধ্যমে টাকা আদায় = ২২০০×১,২৫,০০০ = ২৭,৫০,০০,০০০/-
লিজ নেওয়া রশিদ ছাড়া চাঁদা আদায় = ২২০০×২০,০০০ = ৪,৪০,০০,০০০/-
সদস্যে বিক্রয় বাজার মূল্য = ৫৭০×৪,০০,০০০ = ২২,৮০,০০,০০০/-
সাইনিং মানি এককালীন চাঁদা আদায় = ২২০০×৩৬০০ = ৭৯,২০,০০০/-
বছরের সদস্যের নাম পরিবর্তন ফির হিসাব আনুমানিক = ৬০০×২০,০০০ = ১,২০,০০,০০০/-
বছরে ২২শত সদস্যের চাঁদা আদায় আনুমানিক = ২২০০×৮৪ = ১৮৪৮০০×১০০= ১,৮৪,৮০,০০০/-
তিনটা খাতের হিসাব ব্যতিত সর্বমোট টাকা = ৫৮,৫৪,০০,০০০/-
রেজিষ্ট্রি বাবদ কর্তন (-) = ১৬,৮০,২১,০০০/-
সর্ব মোট = ৪১,৭৩,৭৯,০০০/-
সমিতির এতো টাকা কোথায় গেল তা সমিতির সাধারণ সদস্যরা জানতে চায় বলে নিউজ এটিভি কে এ তথ্য দেওয়া হয় এবং এই হিসাব সদস্যরা চেয়েছেন কিন্তু সাবেক কমিটিতে কোন হিসাব ও স্বদোত্তর পাইনি।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© All rights reserved © 2019 LiveTV
Theme Customized By LiveTV