নিউজ এটিভির সাথে কথা বলতে গিয়ে বলেন: আমি কৃষ্ণ রায় পিতা সুরেশ চ্ন্দ্র রায় , নালিতাবাড়ী শেরপুর। আমার দুটি মেয়ে সন্তান সহ স্ত্রী পার্বতীকে ফুসলাইয়া আমার ৫০ হাজার টাকা ও ৫ ভরি সোনার গহনা সহ ভাগাইয়া নিয়া গেছে সজীব সিংহ । সজীব সিংহের স্ত্রী ও দুই সন্তান রয়েছে । তার বড় মেয়ে ৯ম শ্রেনীতে পড়ে । সজীব সিংহ আমার স্ত্রী পার্বতীকে ভাগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পর আমি নালিতাবাড়ী হিন্দু বৌদ্ব খৃষ্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি অরুণ সরকারকে জানাই এবং তাঁর হাতে পায়ে ধরেছি কোন বিচার পাই নাই । এরপর অরুণ সরকারের ছোট ভাই গোপাল চন্দ্র সরকার উপজেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ, ত্রাণ ও সমাজদ কল্যান কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সদস্য । তার কাছে অনেক বার গিয়েছি অনেক কান্না কাটি করেছি , প্রাণ ভিক্ষা চেয়েছি , দয়া ভিক্ষা চেয়েছি । গোপাল সরকার আমাকে বলত ঢাকা থেকে এসে বিষয় টা দেখব । এভাবে প্রায় দেড় বছর অতিবাহিত করেছে গোপাল সরকার । সর্ব শেষ বিগত দুই মাস আগে গোপাল সরকার আমাকে দিয়ে বিষ কিনিয়ে ওসির কাছে পাঠায় ওসি আবার আমাকে গোপালের কাছে পাঠায়, আমাকে নিয়ে এ ভাবে খেলছেন কোন বিচার পাই নাই । আমার বড় মেয়ে কৃঞ্চা বয়স ( ১২ ), ছোট মেয়ে কথা( ৬)। আমার দুটি মেয়ে সন্তানের ভবিষ্যৎ অন্ধকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট ন্যায় বিচারের প্রার্থনা । সজীব সিংহ আনসার ভিডিপির সদস্য তার মা হরিদাসী আনসার ভিডিপির কমান্ডার সে ক্ষমতার অপব্যাবহার করে আসছে । সজীব সিংহের পিতার নাম সুনীল সিংহ । আদালতের নির্দেশে পিবিআই আমার স্ত্রী পার্বতীকে সজীবের বাড়ী থেকে উদ্ধার করে প্রথমে আদালতে প্রতিবেদন দেয় । পরবর্তীতে পিবিআই উক্ত ঘটনাটি মিথ্যা প্রতিবেদন দাখিল করেন আদলতে ।