১২ ই মার্চ ২০২৫ ইং
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর রুনি হলে দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার ডিক্লারেশন বাতিল এবং দখলের অপচেষ্টার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করে পত্রিকার কর্তৃপক্ষ। যায়যায়দিন পত্রিকার কর্তৃপক্ষ সাংবাদিকদের ২০১৮ কোটি মানুষের প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর নন্দিত দৈনিক যায়যায়দিন বেদক হলে একটি চক্র মরিয়া হয়ে উঠছে। এরই নীল নকশা হিসেবে এ পত্রিকার সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি সাঈদ হোসেন চৌধুরীর বিরুদ্ধে একটি ভুয়া বানোয়াট মামলা দায়ের করা হয়েছে। যায়যায়দিন বেদখলের পাঁয়তারা কারী চক্র ওই মামলায় তাকে গ্রেফতারের জন্য কয়েক দফা আপততৎপরতাও চালিয়েছে।
প্রবীন সাংবাদিক শফিকুর রহমানকে সামনে রেখে ওই চক্র সন্ত্রাসীদের দিয়ে ১২ /২৪ ই +এফ +জি হোল্ডিং এ অবস্থিত দৈনিক যায়যায়দিনের প্রধান কার্যালয় দখল করে রেখেছে।যেখান থেকে তারা অবৈভাবে দৈনিক যায়যায়দিনের মূল লগোর সঙ্গে হুবহু মিল রেখে ‘ দৈনিক যায়যায়দিন প্রতিদিন’ নামের একটি পত্রিকা প্রকাশ করছে। যাহা আইনগতভাবে তারা করতে পারেন না। ২০০৭ সালে চরম আর্থিক সংকটে পড়েন শফিক রেহমান। সে সময় যায়যায়দিন পত্রিকার সংবাদ কর্মীদের বেতন পর্যন্ত দিতে পারেননি। এছাড়াও কোটি কোটি টাকার ব্যাংক লোন পরিষদ করতে না পারায় বেকায়দায় পড়েন তিনি। আর্থিক ধৈন্যদশা চরমে পৌঁছালে পাওনাদারদের হাত থেকে বাঁচতে বিদেশে পালানোর চেষ্টা করেন শফিকুর রেহমান। খবর পেয়ে দাদার সাংবাদিকরা তাকে বিমানবন্দর থেকে ধরে আনেন ওই সময় পূর্ব পরিচয় ও ঘনিষ্ঠতার ধরে এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরীকে যায়যায়দিন পরিচালক অ্যাপ্লিকেশন্স শেয়ার কিনে নিয়ে তাকে সহায়তা করার অনুরোধ জানান। প্রবীন এই সাংবাদিকের দফায় দফায় বৈঠক শেষে সাঈদ হোসেন চৌধুরী তা সম্মত হন। সাঈদ হোসেন চৌধুরী শফিক রেহমানের চাহিদা অনুযায়ী অন্য টাকা পরিশোধ করেন ২৩/৩/ ২০০৭ ইং তারিখ ফরম ১১৭ এর মাধ্যমে জনাব শফিক রেহমান তার স্ত্রী জনাবা তালেয়া রহমান এবং ছেলে সৌমিত্র রহমান যায়যায়দিন পাবলিকেশনসের শেয়ার জনাব সাঈদ হোসেন চৌধুরী ( নমিনি এইচআরসি মিডিয়া লিমিটেড) ও আবুল হাসান মোহাম্মদ আল ফারুক ( নমিনি এইচআরসি লিমিটেড) বরাবর হস্তান্তর করে বলে জানান।