ঢাকা : বেরাইদ ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত মস্তল মৌজায় আলহাজ্ব এম এ খান বেলাল, পিতা মোহাম্মদ আমানুল্লাহ খান সাকিন বেতুয়া বাগ, থানা বেগমগঞ্জ, জেলা নোয়াখালী, তার ছিচল্লিশ দশমিক পাঁচ শতাংশ জমির সীমানা ফিলার এবং তার কাঁটার বেড়া বুলডোজার দিয়ে ভেঙ্গে ফেলার অভিযোগ পাওয়া যায়।
সরে জমিনে তদন্ত করে দেখা যায়, ৩০০ ফিট রাস্তার উত্তর পাশে আলহাজ্ব এম এ খান বেলালের খরিদকৃ ৪৬ দশমিক পাঁচ শতাংশ জায়গা দখলে আছে। গত ১৯ এপ্রিল ২০২৫ আলহাজ্ব এম এ খান বেলালের ৪৬.৫ শতাংশ জায়গার সীমানা ফিলারে এবং কাঁটাতারের বেড়া ভাঙ্গাচুরা অবস্থায় একপাশে পাওয়া যায়।
অন্যদিকে আলহাজ্ব এম এ খান বেলাল মস্তল মৌজায় যাদের কাছ থেকে জমি ক্রয় করেছে তাদের বিবরণ ।
দলিল গ্রহীতা – ১) নাবালক মোহাম্মদ কামাল উদ্দিন ওরফে কামাল হোসেন ২) নাবালক মোঃ ইউসুফ ওরফে মোহাম্মদ ইছর আলী, উভয়ের ফিতা মৃত মোহাম্মদ হাকিম উদ্দিন। ৩) মোছাম্মৎ শায়েস্তা বেগম, শামীম মৃত মোহাম্মদ হাকিম উদ্দিন, সর্ব সাকিন মস্ততল থানা, বাড্ডা, জেলা ঢাকা। উক্ত নাবালকদেয়ের পক্ষে ঢাকা দ্বিতীয় সহকারী জজ ও পারিবারিক আইন মোতাবেক ৮৫/২০০০ নং মোকদ্দমা বলে নিযুক্তির অভিভাবিকা ও তস্য গর্ভধারিণী মাতা ৩ নং দলিল ধাত্রী মোসা: সায়েস্তা বেগম স্বমী মৃত মোহাম্মদ হাকিম উদ্দিন সাকিন মাস্তল থানা বাড্ডা।
মূলত সরে জমিন পর্যবেক্ষণ করতে গেলে বর্তমান জমির মালিক আলহাজ্ব এম খান বেলাল বলেন, আমি দীর্ঘদিন যাবত এই জায়গা দখলে রেখে সীমানা ফিলার এবং বেড়া দিই। হঠাৎ গত ১৯ এপ্রিল ২০২৫ ইং তারিখে আমার পার্শ্ববর্তী বিসিএস( প্রশাসন) বহুমুখী সমবায় সমিতির প্রতিষ্ঠান গ্রীন ভ্যালীর লোকজন দিয়ে বুলডোজার এনে আমার ছেচল্লিশ শতাংশ জায়গার সীমানা পিলার এবং তারকাঁটা বেড়া ভেঙ্গে তছনছ করে দেয়।
তাই আমার সীমানা পিলার এবং কাঁটাতারের বেড়া ভাঙ্গার প্রতিবাদ করছি এবং প্রশাসন কর্তৃপক্ষের কাছে ও অন্তবর্তী সরকারের কাছে এহেন অপকর্মের হোতা জমি দখল ভূমি দস্যুর বিচার দাবি করছি।