নিউজ এটিভি : আবদুল মান্নান মিয়া প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করে বলেন, ২০০৮ সালে ৫০০ বর্গফুটের দুটি এবং পরে এক হাজার ১৫ বর্গফুটের আরেকটি দোকান ক্রয় করি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে। তবে এখন মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাষ্ট ছয় হাজার টাকা বর্গফুট হিসেবে টাকা পরিশোধ করে নতুন করে দোকান কিনে নিতে বলছেন। এরপর আমাদের উচ্ছেদ করার জন্য ভবনের ১০ তলার অফিসের সব ধরণের কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়। তিনি আরো বলেন, ২৬ মে রাত ৯টার পর আমার অফিসে ভাংচুর ও লুটপাট চালায় একটি অসাধু চক্ররা। তিনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, পুলিশ মহোদয়ের সহযোগিতা কামনা করেন।